সত্য প্রকাশ: রাজশাহী পদ্মা নদীতে ইলিশ মাছ ধরার সময় ভারতের এক জেলেকে আটককে কেন্দ্র করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গোলাগুলির ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়েছে বিজিবি।
এক বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি জানায়, রাজশাহী ব্যাটালিয়নের অন্তর্গত চারঘাট বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় বাংলাদেশ ভারত সীমান্তের শূন্য লাইন থেকে পদ্মা নদীর পাড়ে আনুমানিক ৩৫০ গজ বাংলাদেশের ভিতরে ভারত থেকে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারী তিনজন জেলেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকা নিয়ে মাছ ধরতে দেখা যায়। বিজিবির চারঘাট বিওপির টহল দল মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান তদারকির জন্য উপজেলা মৎস্য অধিদফতরের ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট আবু রায়হান এবং আরও দুইজন সহকারী ঘটনাস্থল থেকে একজন জেলেকে অবৈধ কারেন্ট জালসহ আটক করতে সক্ষম হন এবং বাকি দুইজন ভারতের দিকে পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে বিএসএফের ১৭১ ব্যাটালিয়নের কাগমারী বিওপি থেকে স্পিডবোটে করে চারজন বিএসএফ সদস্য চারঘাট উপজেলার বালুঘাট এলাকার শাহারিয়া ঘাটের বড়াল নদীর মুখে আনুমানিক ৬৫০ গজ বাংলাদেশের ভেতরে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করলে চারঘাট বিওপির টহল দল তাদের প্রবেশে বাধা দেয়।
উল্লেখ্য, ওই চারজনের মধ্যে একজন বিএসএফ সদস্য ইউনিফর্ম পরিহিত থাকলেও বাকিরা হাফপ্যান্ট ও গেঞ্জি পরিহিত ছিল। বিএসএফ টহল দলের কাছে অস্ত্রও ছিল।
পরবর্তীতে বিএসএফ ওই জেলেকে জোর পূর্বক ফিরিয়ে নিতে চাইলে তাদের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে নিয়ম অনুযায়ী ফেরত দেওয়া হবে বলে বিজিবি টহল দল কর্তৃক অবগত করা হয়। বিজিবি টহল দল বিএসএফ সদস্যদের আরও জানায়, আপনারাও অবৈধভাবে বাংলাদেশে এসেছেন, তাই আপনাদেরও নিয়ম অনুযায়ী পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তখন বিএসএফ সদস্যরা জোরপূর্বক আটক জেলেকে নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে যেতে চাইলে বিজিবি সদস্যরা তাদের বাধা দেয়। বিএসএফ সদস্যরা উত্তেজিত হয়ে ফায়ার করে এবং ফায়ার করতে করতে স্পিডবোট চালিয়ে ভারতের দিকে চলে যেতে থাকে। তখন বিজিবি টহল দল আত্মরক্ষার্থে ফায়ার আরম্ভ করে।
এ বিষয়ে অধিনায়ক রাজশাহী ব্যাটালিয়ন এবং কমান্ড্যান্ট ১৭১ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। পতাকা বৈঠকে জানা যায়, ওই ঘটনায় বিএসএফের একজন সদস্য নিহত এবং একজন সদস্য আহত হয়েছেন।
উল্লেখ্য, মিটিংয়ে উভয়পক্ষ তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করার বিষয়ে একমত হয়েছেন। এছাড়াও এ বিষয়ে আরও আলোচনার জন্য আবারও পতাকা বৈঠক করার ব্যাপারে উভয়পক্ষ একমত হয়েছেন। আলোচ্য পতাকা বৈঠক শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।
এক বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি জানায়, রাজশাহী ব্যাটালিয়নের অন্তর্গত চারঘাট বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় বাংলাদেশ ভারত সীমান্তের শূন্য লাইন থেকে পদ্মা নদীর পাড়ে আনুমানিক ৩৫০ গজ বাংলাদেশের ভিতরে ভারত থেকে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারী তিনজন জেলেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকা নিয়ে মাছ ধরতে দেখা যায়। বিজিবির চারঘাট বিওপির টহল দল মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান তদারকির জন্য উপজেলা মৎস্য অধিদফতরের ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট আবু রায়হান এবং আরও দুইজন সহকারী ঘটনাস্থল থেকে একজন জেলেকে অবৈধ কারেন্ট জালসহ আটক করতে সক্ষম হন এবং বাকি দুইজন ভারতের দিকে পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে বিএসএফের ১৭১ ব্যাটালিয়নের কাগমারী বিওপি থেকে স্পিডবোটে করে চারজন বিএসএফ সদস্য চারঘাট উপজেলার বালুঘাট এলাকার শাহারিয়া ঘাটের বড়াল নদীর মুখে আনুমানিক ৬৫০ গজ বাংলাদেশের ভেতরে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করলে চারঘাট বিওপির টহল দল তাদের প্রবেশে বাধা দেয়।
উল্লেখ্য, ওই চারজনের মধ্যে একজন বিএসএফ সদস্য ইউনিফর্ম পরিহিত থাকলেও বাকিরা হাফপ্যান্ট ও গেঞ্জি পরিহিত ছিল। বিএসএফ টহল দলের কাছে অস্ত্রও ছিল।
পরবর্তীতে বিএসএফ ওই জেলেকে জোর পূর্বক ফিরিয়ে নিতে চাইলে তাদের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে নিয়ম অনুযায়ী ফেরত দেওয়া হবে বলে বিজিবি টহল দল কর্তৃক অবগত করা হয়। বিজিবি টহল দল বিএসএফ সদস্যদের আরও জানায়, আপনারাও অবৈধভাবে বাংলাদেশে এসেছেন, তাই আপনাদেরও নিয়ম অনুযায়ী পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তখন বিএসএফ সদস্যরা জোরপূর্বক আটক জেলেকে নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে যেতে চাইলে বিজিবি সদস্যরা তাদের বাধা দেয়। বিএসএফ সদস্যরা উত্তেজিত হয়ে ফায়ার করে এবং ফায়ার করতে করতে স্পিডবোট চালিয়ে ভারতের দিকে চলে যেতে থাকে। তখন বিজিবি টহল দল আত্মরক্ষার্থে ফায়ার আরম্ভ করে।
এ বিষয়ে অধিনায়ক রাজশাহী ব্যাটালিয়ন এবং কমান্ড্যান্ট ১৭১ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। পতাকা বৈঠকে জানা যায়, ওই ঘটনায় বিএসএফের একজন সদস্য নিহত এবং একজন সদস্য আহত হয়েছেন।
উল্লেখ্য, মিটিংয়ে উভয়পক্ষ তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করার বিষয়ে একমত হয়েছেন। এছাড়াও এ বিষয়ে আরও আলোচনার জন্য আবারও পতাকা বৈঠক করার ব্যাপারে উভয়পক্ষ একমত হয়েছেন। আলোচ্য পতাকা বৈঠক শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।