লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলায় মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারীর কাছে কালেমা পাঠ করে মুসলমান হওয়া সেই ১১ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার রাতে রামগঞ্জ থানা পুলিশ তাদের আটক করে।
শুক্রবার রাতে উপজেলার হাজীপুর পাটোয়ারীর বাড়িতে তাফসিরুল কোরআন মাহফিলে মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারীর কাছে ওই কালেমা পাঠ করিয়ে ওই ১১ জন ইসলাম গ্রহণ করেন।
রামগঞ্জ উপজেলার ৫নং চণ্ডীপুর ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার মো. ইব্রাহিম মিয়া বলেন, মনির হোসেন ইছাপুর ইউপির সংরক্ষিত মেম্বার ফাতেমা বেগমের বড় ছেলে এবং দক্ষিণ নারায়নপুর আ. হাই ডাক্তার বাড়ির মজিবুল হকের ছেলে হলেও কয়েক মাস যাবত হরিশ্চর গ্রামের হাফেজ আয়াত উল্যাহর বসত ঘরে ভাড়া থাকতো।
রামগঞ্জ থানা ওসি মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন জানান, ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার পর ১১ জনকে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। বিষয়টি রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের ওপর ভিত্তি করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লক্ষ্মীপুর জেলার এসপি এএইচএম কামরুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, মনির হোসেন বলে যিনি তার পরিবারসহ হিন্দু ধর্ম থেকে ইসলামে ধর্মান্তরিত হয়েছেন তার কাছে আমরা ভারতীয় বৈধ পাসপোর্ট পেয়েছি, যাতে তার নাম শঙ্কর অধিকারী। তার সঙ্গে অন্য যারা আছেন তাদের কয়েকজনরও বৈধ ভারতীয় পাসপোর্ট আছে। তারা গত বছরের ১৪ আগস্ট ২ মাসের ভিসা নিয়ে বেনাপোল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিলেন।
পুলিশ জানায়, বর্তমানে তাদেরকে ‘অবৈধ অভিবাসী’ হিসেবে গ্রেফতার করে থানায় রাখা হয়েছে। যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদেরকে ভারতে ফেরত পাঠানো হবে।
শঙ্কর অধিকারী ওরফে মনির হোসেনের বাংলাদেশি জন্মনিবন্ধন সনদ রয়েছে। ফলে তাকেও কি ভারতে পাঠানো হবে কিনা- জানতে চাইলে কামরুজ্জামান বলেন, আমরা তার কাছে বৈধ ভারতীয় পাসপোর্ট পেয়েছি। ফলে তিনি ভারতীয় নাগরিক। আর তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের জন্মসনদ গত ডিসেম্বর মাসে ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে করা হয়েছে।
শনিবার রাতে রামগঞ্জ থানা পুলিশ তাদের আটক করে।
শুক্রবার রাতে উপজেলার হাজীপুর পাটোয়ারীর বাড়িতে তাফসিরুল কোরআন মাহফিলে মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারীর কাছে ওই কালেমা পাঠ করিয়ে ওই ১১ জন ইসলাম গ্রহণ করেন।
রামগঞ্জ উপজেলার ৫নং চণ্ডীপুর ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার মো. ইব্রাহিম মিয়া বলেন, মনির হোসেন ইছাপুর ইউপির সংরক্ষিত মেম্বার ফাতেমা বেগমের বড় ছেলে এবং দক্ষিণ নারায়নপুর আ. হাই ডাক্তার বাড়ির মজিবুল হকের ছেলে হলেও কয়েক মাস যাবত হরিশ্চর গ্রামের হাফেজ আয়াত উল্যাহর বসত ঘরে ভাড়া থাকতো।
রামগঞ্জ থানা ওসি মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন জানান, ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার পর ১১ জনকে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। বিষয়টি রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের ওপর ভিত্তি করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লক্ষ্মীপুর জেলার এসপি এএইচএম কামরুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, মনির হোসেন বলে যিনি তার পরিবারসহ হিন্দু ধর্ম থেকে ইসলামে ধর্মান্তরিত হয়েছেন তার কাছে আমরা ভারতীয় বৈধ পাসপোর্ট পেয়েছি, যাতে তার নাম শঙ্কর অধিকারী। তার সঙ্গে অন্য যারা আছেন তাদের কয়েকজনরও বৈধ ভারতীয় পাসপোর্ট আছে। তারা গত বছরের ১৪ আগস্ট ২ মাসের ভিসা নিয়ে বেনাপোল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিলেন।
পুলিশ জানায়, বর্তমানে তাদেরকে ‘অবৈধ অভিবাসী’ হিসেবে গ্রেফতার করে থানায় রাখা হয়েছে। যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদেরকে ভারতে ফেরত পাঠানো হবে।
শঙ্কর অধিকারী ওরফে মনির হোসেনের বাংলাদেশি জন্মনিবন্ধন সনদ রয়েছে। ফলে তাকেও কি ভারতে পাঠানো হবে কিনা- জানতে চাইলে কামরুজ্জামান বলেন, আমরা তার কাছে বৈধ ভারতীয় পাসপোর্ট পেয়েছি। ফলে তিনি ভারতীয় নাগরিক। আর তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের জন্মসনদ গত ডিসেম্বর মাসে ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে করা হয়েছে।