উত্তর কোরিয়ায় করোনাভাইরাস আক্রান্তে সন্দেহভাজন এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। কোয়ারেন্টাইন শর্ত ভঙ্গ করায় তাকে মারা হয়।
সম্প্রতি চীন থেকে দেশে ফিরেছিলেন ওই সরকারি কর্মকর্তা। করোনাভাইরাস মোকাবেলায় পূর্ব সতর্কতা হিসেবে তাকে হাসপাতালে কোয়ারেন্টাইন করে রাখা হয়েছিল।
উত্তর কোরিয়ার সূত্রের বরাত দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার দৈনিক ডং-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, কোয়ারেন্টাইনে থাকা অবস্থায় চিকিৎসককে না জানিয়ে ওই ব্যক্তি গণশৌচাগারে গিয়েছিলেন। শৌচাগার থেকে বের হলেই গ্রেফতার হন তিনি। এরপর করোনাভাইরাস বিস্তারের আশঙ্কায় ওই ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে গুলি করে হত্যা করা হয়।
নিহত ব্যক্তি উত্তর কোরিয়ার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সিতে কাজ করেছিলেন। সম্প্রতি তিনি চীন থেকে দেশে ফিরেন।
উত্তর কোরিয়ার কর্তৃপক্ষ এফএওকে বলেছে যে, দেশটিতে নতুন কোনো করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী নেই। তবে দেশটির কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস সন্দেহে কয়েকজনকে পৃথক করে রাখা হয়েছে।
এদিকে ভাইরাস যেন ছড়াতে না পারে সে জন্য উত্তর কোরিয়া কর্তৃপক্ষ কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে। তারা চীনের সব সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। এছাড়া সমস্ত বিদেশি পর্যটকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে। সেই সঙ্গে দেশটির রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে যারা প্রবেশ করছেন তাদের পরীক্ষা করা হচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন এক সামরিক আইন জারি করেছেন। যেখানে বলা হয়েছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী ১৪ দিন নয়, সন্দেহভাজনকে ৩০ দিন পর্যন্ত কোয়ারেন্টাইন করে রাখতে হবে। বিশেষ করে অনুমতি ছাড়া কোয়ারেন্টাইন থেকে যে বের হবেন তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
এদিকে প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা। বুধবার চীনের হুবেই প্রদেশে নতুন করে ২৪২ জন মারা গেছেন। এটি ছিল একদিনে মৃতের সর্বোচ্চ সংখ্যা। যা আগের সর্বোচ্চ সংখ্যার চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি।
এ নিয়ে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ১৩শ ছাড়িয়েছে। এছাড়া চীনে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪৮ হাজার ২০৬ জন। খবর: মিরর
সম্প্রতি চীন থেকে দেশে ফিরেছিলেন ওই সরকারি কর্মকর্তা। করোনাভাইরাস মোকাবেলায় পূর্ব সতর্কতা হিসেবে তাকে হাসপাতালে কোয়ারেন্টাইন করে রাখা হয়েছিল।
উত্তর কোরিয়ার সূত্রের বরাত দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার দৈনিক ডং-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, কোয়ারেন্টাইনে থাকা অবস্থায় চিকিৎসককে না জানিয়ে ওই ব্যক্তি গণশৌচাগারে গিয়েছিলেন। শৌচাগার থেকে বের হলেই গ্রেফতার হন তিনি। এরপর করোনাভাইরাস বিস্তারের আশঙ্কায় ওই ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে গুলি করে হত্যা করা হয়।
নিহত ব্যক্তি উত্তর কোরিয়ার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সিতে কাজ করেছিলেন। সম্প্রতি তিনি চীন থেকে দেশে ফিরেন।
উত্তর কোরিয়ার কর্তৃপক্ষ এফএওকে বলেছে যে, দেশটিতে নতুন কোনো করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী নেই। তবে দেশটির কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস সন্দেহে কয়েকজনকে পৃথক করে রাখা হয়েছে।
এদিকে ভাইরাস যেন ছড়াতে না পারে সে জন্য উত্তর কোরিয়া কর্তৃপক্ষ কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে। তারা চীনের সব সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। এছাড়া সমস্ত বিদেশি পর্যটকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে। সেই সঙ্গে দেশটির রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে যারা প্রবেশ করছেন তাদের পরীক্ষা করা হচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন এক সামরিক আইন জারি করেছেন। যেখানে বলা হয়েছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী ১৪ দিন নয়, সন্দেহভাজনকে ৩০ দিন পর্যন্ত কোয়ারেন্টাইন করে রাখতে হবে। বিশেষ করে অনুমতি ছাড়া কোয়ারেন্টাইন থেকে যে বের হবেন তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
এদিকে প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা। বুধবার চীনের হুবেই প্রদেশে নতুন করে ২৪২ জন মারা গেছেন। এটি ছিল একদিনে মৃতের সর্বোচ্চ সংখ্যা। যা আগের সর্বোচ্চ সংখ্যার চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি।
এ নিয়ে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ১৩শ ছাড়িয়েছে। এছাড়া চীনে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪৮ হাজার ২০৬ জন। খবর: মিরর