ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, কাদিয়ানীদের রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণার দাবি ইসলামী জনতার প্রাণের দাবিতে পরিণত হয়েছে। তাই সময়ের অনিবার্য দাবি কাদিয়ানীদের রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে পুরানা পল্টনস্থ আইএবি মিনায়নাতনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের থানার দায়িত্বশীলদের সাথে যৌথ সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, কাদিয়ানী তথা আহমদিয়া মুসলিম জামাতের অনুসারীরা কাফের। তারা নিজেদেরকে মুসলমান পরিচয় দিলেও তারা মুসলমান নয়। আহমদিয়া মুসলিম জামাত নামধারীরা মহানবী সা.কে শেষ নবী মানে না, তাই তারা কাফের। কাদিয়ানীরা যে আকীদা-বিশ্বাস মেনে চলে তা বিশ্বাস করলে কেউ মুসলিম থাকতে পারে না। অথচ মুসলিম প্রধান বাংলাদেশে কাদিয়ানীরা মুসলিম পরিচয়ে কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। এতে বহু সরলপ্রাণ মানুষ ঈমানহারা হচ্ছে। তাই ঈমানের তাগিদেই ওলামায়ে কেরাম ও মাদরাসার ছাত্র শিক্ষকগণ কাদিয়ানীদের এহেন ঈমান বিদ্বেষী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে কথা বলেন। তাই অবিলম্বে কাদিয়ানীদের রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে এবং মাদরাসায় হামলার বিচার করতে হবে। অন্যথায় নবীর দুশমন কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে অপ্রতিরোধ্য আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাদিয়ানীদের অমুসলিম তথা সঙখ্যালঘু হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। কাদিয়ানীরা এদেশ থেকে চলে যাক এটা নয়, তারা অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের মত এখানেও অমুসলিম হিসিবে বসবাস করবে, তাতে কারো আপত্তি নেই।
পীর সাহেব চরমোনাই আরো বলেন, ইদানিং বাউল শিল্পীদের কেউ কেউ আল্লাহর শানে, নবীর শানে এবং জাতির জাগ্রত বিবেক উলামায়ে কেরাম সম্পর্কে চরম বেয়াদবি ও উস্কানীমূলক বক্তব্য দিয়ে ধর্মপ্রাণ জনতার ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করেছে।
তিনি বলেন, এসব ভন্ড বাউলদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কেউ যেন আল্লাহ, রাসূল সা. সম্পর্কে কটুক্তি করতে না পারে, সে ব্যবস্থা সরকারকে নিতে হবে। সরকার নির্বাচন ব্যবস্থার কফিনে শেষ পেরেক মেরেছে মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ আলম বলেছেন, গত নির্বাচনে জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটেনি। নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি ঢাকার দুই সিটিতে ৭৩% ভোটারের ভোট না দেওয়ার ঘটনাকে সরকার নির্বাচন কমিশনার ও প্রশাসনিক ব্যবহার প্রতি চরম অনাস্থার বহিঃপ্রকাশ জনগণের এই চরম অনাস্থা জাতিকে ভাবিয়ে তুলেছে এমন পরিস্থিতির জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশন কোন ক্রমে দায় এরাতে পারে না। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই প্রথম কোন নির্বাচন যে নির্বাচনে ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে যেতে কোন আগ্রহ প্রকাশ করেনি। এভাবে চলতে থাকায় দেশ এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতে দিকে এগিয়ে চলছে।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে পুরানা পল্টনস্থ আইএবি মিনায়নাতনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের থানার দায়িত্বশীলদের সাথে যৌথ সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, কাদিয়ানী তথা আহমদিয়া মুসলিম জামাতের অনুসারীরা কাফের। তারা নিজেদেরকে মুসলমান পরিচয় দিলেও তারা মুসলমান নয়। আহমদিয়া মুসলিম জামাত নামধারীরা মহানবী সা.কে শেষ নবী মানে না, তাই তারা কাফের। কাদিয়ানীরা যে আকীদা-বিশ্বাস মেনে চলে তা বিশ্বাস করলে কেউ মুসলিম থাকতে পারে না। অথচ মুসলিম প্রধান বাংলাদেশে কাদিয়ানীরা মুসলিম পরিচয়ে কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। এতে বহু সরলপ্রাণ মানুষ ঈমানহারা হচ্ছে। তাই ঈমানের তাগিদেই ওলামায়ে কেরাম ও মাদরাসার ছাত্র শিক্ষকগণ কাদিয়ানীদের এহেন ঈমান বিদ্বেষী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে কথা বলেন। তাই অবিলম্বে কাদিয়ানীদের রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে এবং মাদরাসায় হামলার বিচার করতে হবে। অন্যথায় নবীর দুশমন কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে অপ্রতিরোধ্য আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাদিয়ানীদের অমুসলিম তথা সঙখ্যালঘু হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। কাদিয়ানীরা এদেশ থেকে চলে যাক এটা নয়, তারা অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের মত এখানেও অমুসলিম হিসিবে বসবাস করবে, তাতে কারো আপত্তি নেই।
পীর সাহেব চরমোনাই আরো বলেন, ইদানিং বাউল শিল্পীদের কেউ কেউ আল্লাহর শানে, নবীর শানে এবং জাতির জাগ্রত বিবেক উলামায়ে কেরাম সম্পর্কে চরম বেয়াদবি ও উস্কানীমূলক বক্তব্য দিয়ে ধর্মপ্রাণ জনতার ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করেছে।
তিনি বলেন, এসব ভন্ড বাউলদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কেউ যেন আল্লাহ, রাসূল সা. সম্পর্কে কটুক্তি করতে না পারে, সে ব্যবস্থা সরকারকে নিতে হবে। সরকার নির্বাচন ব্যবস্থার কফিনে শেষ পেরেক মেরেছে মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ আলম বলেছেন, গত নির্বাচনে জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটেনি। নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি ঢাকার দুই সিটিতে ৭৩% ভোটারের ভোট না দেওয়ার ঘটনাকে সরকার নির্বাচন কমিশনার ও প্রশাসনিক ব্যবহার প্রতি চরম অনাস্থার বহিঃপ্রকাশ জনগণের এই চরম অনাস্থা জাতিকে ভাবিয়ে তুলেছে এমন পরিস্থিতির জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশন কোন ক্রমে দায় এরাতে পারে না। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই প্রথম কোন নির্বাচন যে নির্বাচনে ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে যেতে কোন আগ্রহ প্রকাশ করেনি। এভাবে চলতে থাকায় দেশ এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতে দিকে এগিয়ে চলছে।