বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়্যাহ খুলনার পক্ষ থেকে আজ বিশেষ পরামর্শ সভার আয়োজন করা হয়। বেলা ১১ টা থেকে দারুল উলুম মাদরাসায় অনুষ্ঠিত হয় এই মাশওয়ারা। খুলনা জেলার সমস্ত মাদরাসার মুহতামিম হাযরাতগন এবং বিশিষ্ট উলামায়ে কেরামের উপস্থিতিতে এক নূরানী পরিবেশ বিরাজ করছিলো পুরো দারুল উলুম জুড়ে। বড়দের পিছে পিছে আমি অধম ও ছিলাম আলহামদুলিল্লাহ।
পরামর্শের প্রধান বিষয় ছিলো দাওয়াত ও তাবলীগের মোবারক মেহনতে উলামায়ে কেরামের বেশী বেশী শিরকতের বিষয়টি। আলোচনা ও পর্যালোচনার মাধ্যমে আমাদের বড়রা বেশ কয়েকটি বিষয়ে একমত হয়েছেন।
১. খুলনার সকল মাদরাসা এক সাথে বার্ষিক পরিক্ষা সমাপ্ত করবে। এবং সম্মিলিতভাবে একই সময় ছাত্র জামাতগুলি বের হবে।
২. যারা বেফাকের সাথে পরিক্ষা দিবে বা হাইয়্যাতের সাথে, প্রত্যেকে নিজ নিজ মাদরাসার সিদ্ধান্ত আগামী বৃহস্পতিবার বয়ানের পর উলামায়ে কেরামের খাস মাশওয়ারায় জানাবে।
৩. পরিক্ষার খেয়ার শুরু হওয়ার সাথে সাথে প্রত্যেক মাদরাসা থেকে কমপেক্ষে দুই জন বা তার বেশী শিক্ষক চিল্লার জন্য বের হবেন। এ সময় যেহেতু এস এস সি পরিক্ষা শেষ হবে তাই ছাত্র জামাতে পর্যাপ্ত উলামায়ে কেরাম প্রয়োজন। রমজানের আগেই তিনারা চিল্লা শেষ করে ফিরে আসতে পারবেন।
৪. বাকি শিক্ষক গন পরিক্ষার পর ছাত্রদের নিয়ে বের হবেন। অতি শিঘ্রই এর সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ করা হবে। যাতে আম সাথীরা এসকল জামাতে বেশী থেকে বেশী জুড়তে পারেন। এবং উলামা ত্বলাবাদের সোহবত লাভে ফায়দাবান হতে পারেন।
৫. পরিক্ষার বন্ধে খুলনার সমস্ত উলামায়ে কেরাম নিজ নিজ সামর্থ অনুযায়ী তাবলীগের মেহনতে সময় লাগাবেন। এ মর্মে খুলনার সকল আকাবির উলামায়ে কেরাম নগদ তাশকিল হন। মাওলানা মোস্তাক সাহেব (মুহতামিম দারুল উলুম মাদরাসা) মুফতি আ: হাই সাহেব (মুহতামিম মুহাম্মাদ নগর মাদরাসা) মুফতী গোলামুর রহমান সাহেব (মুহতামিম ফুলবাড়িগেট মাদরাসা) প্রমুখ এর অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।
আজকের মাশওয়ারা আলহামদুলিল্লাহ খুব কার্যকারী হবে বলে আশা করছি। খুলনার মেহনতে উলামায়ে কেরামের এই কুরবানী সাধরণদের মাঝে ব্যাপক আশার সৃষ্টি করছে।
সব শেষে দারুল উলুমের সন্মানিত মুহতামিম সাহেব একটি কারগুজারী শুনালেন। এতাতীদের এক বিশাল জামাত খুলনার সাদপন্থি আমির সাব সহ গত রাতে হুজুরের বাসায় গিয়েছিলো। বিস্তারিত কারগুজারী লিখছি..... জানাবো ইনশাআল্লাহ......
পরামর্শের প্রধান বিষয় ছিলো দাওয়াত ও তাবলীগের মোবারক মেহনতে উলামায়ে কেরামের বেশী বেশী শিরকতের বিষয়টি। আলোচনা ও পর্যালোচনার মাধ্যমে আমাদের বড়রা বেশ কয়েকটি বিষয়ে একমত হয়েছেন।
১. খুলনার সকল মাদরাসা এক সাথে বার্ষিক পরিক্ষা সমাপ্ত করবে। এবং সম্মিলিতভাবে একই সময় ছাত্র জামাতগুলি বের হবে।
২. যারা বেফাকের সাথে পরিক্ষা দিবে বা হাইয়্যাতের সাথে, প্রত্যেকে নিজ নিজ মাদরাসার সিদ্ধান্ত আগামী বৃহস্পতিবার বয়ানের পর উলামায়ে কেরামের খাস মাশওয়ারায় জানাবে।
৩. পরিক্ষার খেয়ার শুরু হওয়ার সাথে সাথে প্রত্যেক মাদরাসা থেকে কমপেক্ষে দুই জন বা তার বেশী শিক্ষক চিল্লার জন্য বের হবেন। এ সময় যেহেতু এস এস সি পরিক্ষা শেষ হবে তাই ছাত্র জামাতে পর্যাপ্ত উলামায়ে কেরাম প্রয়োজন। রমজানের আগেই তিনারা চিল্লা শেষ করে ফিরে আসতে পারবেন।
৪. বাকি শিক্ষক গন পরিক্ষার পর ছাত্রদের নিয়ে বের হবেন। অতি শিঘ্রই এর সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ করা হবে। যাতে আম সাথীরা এসকল জামাতে বেশী থেকে বেশী জুড়তে পারেন। এবং উলামা ত্বলাবাদের সোহবত লাভে ফায়দাবান হতে পারেন।
৫. পরিক্ষার বন্ধে খুলনার সমস্ত উলামায়ে কেরাম নিজ নিজ সামর্থ অনুযায়ী তাবলীগের মেহনতে সময় লাগাবেন। এ মর্মে খুলনার সকল আকাবির উলামায়ে কেরাম নগদ তাশকিল হন। মাওলানা মোস্তাক সাহেব (মুহতামিম দারুল উলুম মাদরাসা) মুফতি আ: হাই সাহেব (মুহতামিম মুহাম্মাদ নগর মাদরাসা) মুফতী গোলামুর রহমান সাহেব (মুহতামিম ফুলবাড়িগেট মাদরাসা) প্রমুখ এর অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।
আজকের মাশওয়ারা আলহামদুলিল্লাহ খুব কার্যকারী হবে বলে আশা করছি। খুলনার মেহনতে উলামায়ে কেরামের এই কুরবানী সাধরণদের মাঝে ব্যাপক আশার সৃষ্টি করছে।
সব শেষে দারুল উলুমের সন্মানিত মুহতামিম সাহেব একটি কারগুজারী শুনালেন। এতাতীদের এক বিশাল জামাত খুলনার সাদপন্থি আমির সাব সহ গত রাতে হুজুরের বাসায় গিয়েছিলো। বিস্তারিত কারগুজারী লিখছি..... জানাবো ইনশাআল্লাহ......