এ ধরনের গবেষণার মধ্য দিয়ে করোনার প্রতিষেধক আবিষ্কারে এগিয়ে যাওয়া যাবে বলে মনে করছে যুক্তরাজ্যের একটি গবেষণা সংস্থা। খবর নাইন নিউজের।
যারা এই গবেষণায় স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে অংশ নেবেন তাদের প্রত্যেককে পারিশ্রমিক হিসেবে ৭ হাজার মার্কিন ডলার (বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৬ লাখ টাকা) দেয়ার প্রস্তাব করেছে এইচভিভো নামের লন্ডনভিত্তিক ওই গবেষণা সংস্থা।
মঙ্গলবার অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক সংবাদ সংস্থার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। খবরে বলা হয়, এই গবেষণায় অংশ নেয়া স্বেচ্ছাসেবীদের শরীরে করোনাভাইরাসের জীবাণু ঢুকিয়ে দুই সপ্তাহের জন্য একটি ল্যাবরেটরিতে অন্তরীণ কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে।
এ সময়ে তাদের অন্য কোন মানুষের সংস্পর্শেও যেতে দেয়া হবে না। স্বেচ্ছাসেবীদের খাবারের তালিকাও হবে নির্দিষ্ট ডায়েট চার্ট অনুসারে। তবে, সাবধানতার জায়গা থেকে এ গবেষণায় অংশ নেয়া স্বেচ্ছাসেবীদের শরীরে বর্তমান বিশ্বে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী কোভিড-১৯ করোনাভাইরাসের জীবাণু দেয়া হবে না, বরং করোনা পরিবারেরই তুলনামূলক মধ্যম মাত্রার অন্য দুই ভাইরাস সি-৪৩ ও ২২৯ই-এর জীবাণু সংক্রমিত করা হবে।
কিন্তু এ দুই করোনাভাইরাস নিয়ে গবেষণা করেই কোভিড-১৯ করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক আবিষ্কারের পথে এগিয়ে যাওয়া যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।