জিহ্বা সংযত রাখা

জিহ্বা সংযত রাখা: কুরআন ও হাদীসের আলোকে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়৷ মানুষ হতে চায় দুনিয়া ও আখেরাতে সাকসেস৷ হতে চায় সফলকাম৷ অর্জন করতে চায় মহা সাফল্য৷ বাট সফলতার পথ, পন্থা ও পদ্ধতি খুঁজতে দিশেহারা৷ সফলতাকাঙ্খি ব্যক্তিরা জিজ্ঞেস করে কীভাবে সফলতা অর্জন করবো? কোন পথে হাটলে পাব সফলতার রাজপথ? নাকি আদৌ পাবো না?



হযরত সাহাবায়ে কেরাম রাযিআল্লাহু আনহুম রাসূলের কাছে গিয়ে খুঁজতেন সফলতার পথ৷ সবাই জিজ্ঞেস করতেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি কীভাবে সফল হবো? হযরত উকবা ইবনে আমের রাযিআল্লাহু তাআলা আনহু৷ রাসূলের প্রিয় সাহাবী ও সঙ্গী৷ একবার রাসূলকে বললেন,

يَارَسُولَ اللهِ مَا النَّجَاةُ ؟ قَالَ : امْلِكْ عَلَيْكَ لِسَانَكَ ، وَلْيَسَعْكَ بَيْتُكَ ، وَابْكِ عَلَى خَطِيئَتِكَ

অর্থাৎ ইয়া রাসূলাল্লাহ! মুক্তির উপায় কী? রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, (১) তোমার জিহ্বাকে নিয়ন্ত্রণে রাখ (২) তোমার ঘরকে প্রশস্থ কর৷ (৩) তোমার গুনাহসমূহের জন্য ক্রন্দন করো৷ 

(মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং ১৭৪৬৭,)



এই হাদীসটি নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একটি সামগ্রিক অসিয়ত৷ রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন যে, দুনিয়ার সফলতা ও আখেরাতে মুক্তির উপায় তিনটি বিষয়ের মধ্যে৷

(১) أمسك عليك لسانك 

অর্থাৎ তোমার জিহ্বাকে নিয়ন্ত্রণে রাখ৷

প্রকৃত মুসলমান তো তিনি যে তার স্বীয় জিহ্বাকে পরিপূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখে৷ কেননা, মুখ থেকে উচ্চারিত প্রত্যেকটি কথা বা প্রত্যেকটি শব্দের হিসাব আল্লাহ তাআলা নিবেন৷ 


আরো পড়ুন→বিতর নামায ১ রাকাত নাকি তিন রাকাত? 


কুরআনের আলোকে জিহ্বা সংযত রাখার গুরুত্ত্ব



আমরা মনে করি, যে কথা আমরা বলি তা জলীয় বাষ্পের মত উড়ে চলে যায়৷ তা সংরক্ষিত থাকে না৷ অথচ ব্যাপারটি আমাদের ধারণার সম্পূর্ণ উল্টো৷ কারণ যবানে উচ্চারিত প্রতিটি শব্দ, বাক্য ও সেন্টেন্স লিপিবদ্ধ করার জন্য নিযুক্ত রয়েছে৷ সদা প্রস্তুত প্রহরী ফেরেস্তা৷ আল্লাহ তাআলা বলেন,

مَا يَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ إِلَّا لَدَيْهِ رَقِيبٌ عَتِيد

অর্থাৎ সে যে কথাই উচ্চারণ করে, তাই গ্রহণ করার জন্যে তার কাছে সদা প্রস্তুত প্রহরী রয়েছে৷

(সূরা ক্বাফ, আয়াত, ১৮)


যবানে যা কিছুই উচ্চারিত হোক না কেন সবই ফেরেস্তাগণ লিপিবদ্ধ করেন৷ ভালো- মন্দ, গুনাহের কথা-নেকির কথা সবই তারা সংরক্ষণ করেন৷ কিয়ামতের দিন এ যবান, এ হাত, এ পা, আমার আপনার বিরুদ্ধে সাক্ষী দিবে৷

আল্লাহ তাআলা বলেন,

 يوم تشهد عليهم السنتهم وايديهم وارجلهم بما كانوا يعملون

অর্থাৎ যেদিন তাদের জিহ্বা, হাত ও পা তাদের কৃতকর্মের সাক্ষ্য দিবে৷

(সূরা নূর,২৪)


আল্লাহ তাআলা মুমিনদেরকে তাকওয়া অর্জন করতে বলেছেন৷ অর্থাৎ সমস্ত নাফরমানির কাজ পরিত্যাগ করতে বলেছেন৷ সাথে সাথে যবানের হেফাযত তথা সত্য সঠিক কথা বলতে বলেছেন৷ কারণ এ যবানের মাধ্যমেই আল্লাহর নাফারমানী বেশী হয়৷ আল্লাহ তাআলা বলেন,


یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللهَ وَ قُوْلُوْا قَوْلًا سَدِیْدًا، یُّصْلِحْ لَكُمْ اَعْمَالَكُمْ وَ یَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ  وَ مَنْ یُّطِعِ اللهَ وَ رَسُوْلَهٗ فَقَدْ فَازَ فَوْزًا عَظِیْمًا


অর্থাৎ হে মুমিনগণ! তোমারা আল্লাহ তাআলাকে ভয় কর এবং সঠিক কথা বল৷ এর কারণে আল্লাহ তোমাদের আমলসমূহ শুধরে দিবেন ও তোমাদের পাপসমূহ মোচন করে দিবেন৷ আর যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তার রাসূলের আনুগত্য করল সে মহা সাফল্য অর্জন করল৷

(সূরা আহযাব, আয়াত ৭০)


আরো পড়ুন→বিতর নামায আদায়ের পদ্ধতি



যবান হেফাযতের ব্যাপারে আল্লাহর নবীর গাইড লাইন


ইসলামের ছোট বড় সব ব্যাপারেই রয়েছে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পরিপূর্ণ দিক নির্দেশনা ও গাইড লাইন৷ যবানের হেফাযতও যেহেতু একটি গুরুত্বপূর্ণ মেটার৷ তাই এ ব্যাপারেও উম্মতকে দেখিয়েছেন এর পথ ও পন্থা৷ আমরা দৈনন্দিন জীবনে যত কথা বলি, যত শব্দ উচ্চারণ করি তা হয়তো ভালো হয় নতুবা মন্দ৷ মন্দ কথা না বলার চেয়ে, উচ্চারণ না করা থেকে চুপ থাকাই শ্রেয়৷ তাই তো নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

من صمت نجا

অর্থাৎ যে চুপ থাকে সে নিরাপদে থাকে৷ (তিরমিযি, ২৫০১)


মুখ থেকে উচ্চারিত একটি কথাই কখনো যেতে পারে আপনার আমার পক্ষে অথবা বিপক্ষে৷ সত্য সঠিক ভালো কথা হলে পক্ষে নতুবা বিপক্ষে৷ আল্লাহর নবী আমাকে আপনাকে সম্বোধন করে এরশাদ করেছেন,

إِنّكَ لَمْ تَزَلْ سَالِمًا مَا سَكَتّ، فَإِذَا تَكَلّمتَ كُتِبَ لَكَ أَوْ عَلَيْكَ

অর্থাৎ তুমি যখন চুপ থাকবে তখন নিরাপদে থাকবে। আর যখন কথা বলবে তখন তা তোমার পক্ষে কিংবা বিপক্ষে লেখা হবে।

(আলমুজামুল কাবীর, তবারানী, হাদীস ১৩৭)

যবান হেফাযতের ব্যাপারটি এতই ইনপরট্যান্ট ও গুরুত্বপূর্ণ যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ বিষয়টিকে ইমানে সাথে অ্যাড ও যুক্ত করে বর্ণনা করেছেন৷ তিনি বলেন,

مَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللهِ وَاليَوْمِ الآخِرِ فَلْيَقُلْ خَيْرًا أَوْ لِيَصْمُتْ

অর্থাৎ যে আল্লাহ ও শেষ দিবসে বিশ্বাস রাখে সে যেন ভালো কথা বলে অথবা চুপ থাকে।(সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬০১৮)



কেমন হয় যদি আল্লাহর নবী বলেন, তোমরা দু'টি বিষয় হেফাযত করলে আমি তোমাদের জান্নাতের যামানাত নিলাম৷ দেখুন নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমনটিই বলেছেন৷ তিনি বলেন,

مَنْ يَضْمَنْ لِي مَا بَيْنَ لَحْيَيْهِ وَمَا بَيْنَ رِجْلَيْهِ أَضْمَنْ لَهُ الجَنّةَ

অর্থাৎ যে ব্যক্তি  তার যবান ও লজ্জাস্থান হেফাযতের যামানত দিতে পারবে, আমি তার জান্নাতের যামিন হব। 

(সহীহ বুখারী, হাদীস ৬৪৭৪)

নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট জিজ্ঞাসা করা হলো, কীসের কারণে মানুষ বেশী জাহান্নামী হবে? নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, মুখ ও লজ্জাস্থানের কারণে৷


হযরত মুআয ইবনে জাবাল রাযিয়াল্লাহু তাআলা আনহু নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ,


وإنا لمؤاخذون بما نتكلم به؟ 

অর্থাৎ আমরা কি আমাদের কথার কারণে পাকড়াও হবো?

নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,

وهل يَكُبُّ الناسَ على وجوهِهِم إلا حصائدُ ألسنتِهم

অর্থাৎ মানুষকে তার মুখের কথাই উপুর করে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবে৷ (তিরমিযি)

হযরত আবু হুরায়রা রাযিআল্লাহু তাআলা আনহু বর্ণনা করেছেন, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একবার সাহাবীদের বললেন,

هل تَدْرونَ مَنِ الْمُفْلِسُ ؟ قَالُوا : الْمُفْلِسُ فِينَا يَا رَسُولَ اللهِ مَنْ لاَ دِرْهَمَ لَهُ وَلاَ مَتَاعَ ، قَالَ : إِنَّ الْمُفْلِسَ مِنْ أُمَّتِي مَنْ يَأْتِي يَوْم الْقِيَامَةِ بِصَيَامٍ وَصَلاَةٍ وَزَكَاةٍ ، وَيَأْتِي قَدْ شَتَمَ عِرْضَ هَذَا ، وَقَذَفَ هَذَا ، وَأَكَلَ مَالَ هَذَا ، فَيُقْعَدُ فَيَقْتَصُّ هَذَا مِنْ حَسَنَاتِهِ ، وَهَذَا مِنْ حَسَنَاتِهِ ، فَإِنْ فَنِيَتْ حَسَنَاتُهُ قَبْلَ أَنْ يَقْضِيَ مَا عَلَيْهِ مِنَ الْخَطَايَا ، أُخِذَ مِنْ خَطَايَاهُمْ فَطُرِحتْ عَلَيْهِ ، ثُمَّ طُرِحَ فِي النَّار

অর্থাৎ তোমরা কি জান নিঃস্ব কারা? সাহাবীগণ বললেন, হে আল্লাহর রাসূল যাদের টাকা পয়সা ও আসবাব সামগ্রী নেই তারাই নিঃস্ব৷ নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, আমার উম্মতের মধ্যে নিঃস্ব তারাই যারা কিয়ামতের দিন রোযা, নামায ও যাকাতের (আমল) নিয়ে উপস্থিত হবে৷ আবার এ আমল নিয়েও ওঠবে যে, কাউকে গালি দিয়েছে, কারো ওপর মিথ্যা অপবাদ আরোপ করেছে, অন্যায়ভাবে কারো সম্পদ ভক্ষণ করেছে৷ অতপর এ সকল ব্যক্তিদেরকে দাড় করানো হবে এবং অভিযুক্তদের পূণ্য থেকে তাদের প্রত্যেককে দেওয়া হবে৷ অতপর যদি তাদের গুনাহ পরিমাণ পূণ্য পরিশোধ করার পূর্বেই তাদের পূণ্য শেষ হয়ে যায়৷ তাহলে পাওনাদারদের গুনাহ অভিযুক্তদের কাঁধে চাপিয়ে দেওয়া হবে৷ অতপর তাদেরকে জান্নামে নিক্ষেপ করা হবে৷

(মুসনাদে আহমাদ,৮০১৬, মুসলিম,৬৬৭১)



প্রিয় পাঠক! নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বে-গুনাহ ও নিষ্পাপ হওয়া সত্ত্বেও যবানের খারাবিতা থেকে ও তার অনিষ্ট থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর নিকট এই বলে আশ্রয় চাইতেন,


اللّهُمّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ سَمْعِي، وَمِنْ شَرِّ بَصَرِي، وَمِنْ شَرِّ لِسَانِي، وَمِنْ شَرِّ قَلْبِي، وَمِنْ شَرِّ مَنِيِّي.


অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমি আমার কান, চোখ, যবান, হৃদয় এবং লজ্জাস্থানের অনিষ্ট থেকে আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি৷ 

(সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ১৫৫১)



সুতরাং আমাদের উচিৎ জিহ্বা ও যবানের সত্য ও সঠিক ব্যবহারের প্রতি সচেতন ও যত্নবান হওয়া৷ এবং যবানের খারাবি ও অনিষ্ট থেকে পরওয়ারদিগারের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করা৷


আরো পড়ুন→সহীহ হাদীস কি বুখারী মুসলিমে সীমাবদ্ধ?


আল্লাহর ভয়ে কান্নার ফযিলত


আল্লাহর ভয়ে কান্নার ফযিলত



জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচা ও আল্লাহর ক্রোধ থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় হলো, প্রতিনিয়ত নিজের ভালো মন্দ আমলের হিসাব নেওয়া ৷ খারপ আমলের জন্য নিজেকে তিরষ্কার করা৷ কৃত গুনাহের জন্য আল্লার কাছে রোনাজারি করা৷ ক্ষমা ও ইস্কেগফার করা৷ যে চক্ষুদ্বয় আল্লাহর ভয়ে কাঁদে তার মূল্য অনেক৷ তার দাম অনেক৷ তার কিমত ঢের৷ আল্লাহ তাআলা সে চোখকে জাহান্নামে দিবে না৷ জাহান্নামে অগ্নি তা স্পর্শ করবে না৷


রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন,


عَيْنَانِ لَا تَمَسُّهُمَا النَّارُ: عَيْنٌ بَكَتْ مِنْ خَشْيَةِ الله، وَعَيْنٌ بَاتَتْ تَحْرُسُ فِي سَبِيلِ الله


অর্থাৎ দুটি চোখকে জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে না (১) সেই চোখ যা আল্লাহর ভয়ে কাঁদে (২) সেই চোখ যা আল্লাহর পথে পাহারায় রাতযাপন করে৷ (তিরমিযি)


হাশরের ময়দানে যে দিন আল্লাহর ছায়া ব্যতীত কোনো ছায়া থাকবে না৷ যে দিন মানুষ একটু শীতল ছায়ার জন্য উম্মুখ হয়ে থাকবে৷ সে দিন আল্লাহ তায়ালা সাত ব্যক্তিকে ছায়া দান করবেন৷ তম্মধ্যে একজন হলো,

ورجل ذكر الله خاليا ففاضت عيناه

অর্থাৎ সেই ব্যক্তি যে নির্জনে আল্লাহর স্বরনে দু'চোখের  অশ্রু প্রবাহিত করে৷




গাভীর দুধ দোহন করার পর তা ওলানের ভেতরে পুনরায় ঢুকানো যেমন অসম্ভব তেমনি আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দনকারীর জাহান্নামে প্রবেশ করাও অসম্ভব৷ অর্থাৎ আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দনকারীর উপর আল্লাহ তায়ালা জাহান্নামকে হারাম করে দিয়েছেন৷ হাদীস শরীফে এরশাদ হয়েছে,


لا يلج النار رجل بكى من خشية الله حتى يعود اللبن في الضرع

অর্থাৎ আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দনকারী ততক্ষণ পর্যন্ত দোযখে প্রবেশ করবে না যতক্ষণ দুধ তার ওলানে ফিরে না যাবে৷


পরিশেষে: প্রিয় পাঠক! আমরা এ প্রবন্ধের মাধ্যমে জানতে পারলাম যে, জিহ্বাকে সংযত রাখা তথা যবানের হেফাযত করা অত্যাধিক গুরুত্ত্বপূর্ণ বিষয়৷ আরো জানতে পারলা, আল্লাহর ভয়ে কাঁদার ফযিলত৷ তাই আসুন আমরা এ কথাগুলোর ওপর আমল করি৷ তাহলেই আমার এ প্রবন্ধ লেখা সার্থক হবে৷ আল্লাহ সবাইকে তাওফিক দান করুন৷ আমীন৷


লেখক: মুফতি রেজাউল করিম, (মুহাদ্দিস, সুফফাহ মাদরাসা, জলিলপুর, মহেশপুর, ঝিনাইদহ)






সত্য প্রকাশ

My name: Mufti Rezaul Karim. I am teaching in a communal madrasah, I try to write something about Deen Islam when I have time because I have a fair amount of knowledge about online. So that people can acquire Islamic knowledge online. You can also write on this blog if you want.

Please Select Embedded Mode For Blogger Comments

নবীনতর পূর্বতন